স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ বিভিন্ন অনুষ্ঠান পালিত হয়েছে। সকালে বিজিসি বিদ্যানগরস্থ বঙ্গবন্ধু ফ্রিডম স্কোয়ারে নির্মিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ম্যুরালে মহান স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু এবং মহান স্বাধীনতার বীর সৈনিকদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম আওরঙ্গজেব এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।
বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর উপাচার্য প্রফেসর ড. এ.এফ.এম আওরঙ্গজেব এর সভাপতিত্বে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর এ.এন.এম ইউসুফ চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডীন প্রফেসর এ.বি.এম. আবু নোমান, বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. নারায়ণ বৈদ্য, ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. হযরত আলী মিয়া, ইংরেজী বিভাগের প্রফেসর শ্বাশতী দাশ, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এ.এফ.এম. আখতারুজ্জামান কায়সার, ডেপুটি রেজিস্ট্রার সালাহউদ্দীন শাহরিয়ার এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত উক্ত আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের কো-অর্ডিনেটর ড. মোহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন, ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান খালেদ বিন চৌধুরী, এমবিএ প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক কামাল উদ্দীন, আইন বিভাগের চেয়ারম্যান নাজনীন আক্তার, ফার্মেসী বিভাগের চেয়ারম্যান অনিন্দ্য কুমার নাথ, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সালাহউদ্দীন চৌধুরী প্রমুখ।
সভাপতির বক্তব্যে আলোচনা সভায় মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. এ. এফ.এম. আওরঙ্গজেব বলেন, আমরা আজ স্বাধীনতার ৫০ বছরে সুর্বণজয়ন্তী পালন করছি এমনি সময়ে যখন বাংলাদেশ বাঙ্গালী জাতির স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশ এর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এদেশকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্র থেকে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্য চেষ্টা করছেন, অথচ এই উন্নয়নের অগ্রগতিকে ব্যাহত করার জন্য এখনো ধর্মীয় লেবাসে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। ৭৫ এর পর দীর্ঘ ২১ বছর বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী স্বাধীনতা বিরোধীচক্র এদেশের স্বাধীতনাকে ভূলন্ঠিত করার চেষ্ঠা করেছে। সুতরাং স্বাধীনতার মূল্যবোধকে সমুন্নত রাখতে আমাদের স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলেই আমরা আমাদের স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে পারবো।